বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৩ পূর্বাহ্ন
খন্দকার আল মঈন জানান, মোবাইল নম্বর দিয়ে টিকিট কাটলে টাঙ্গাইলে চলন্ত বাসে ডাকাতি ও ধর্ষণের মত ঘটনা এড়ানো যেত। রাস্তা থেকে ভুলেও বাসে যাত্রী তোলা যাবে না। প্রশাসনের নির্দেশনা মানলে মহাসড়কে ডাকাতির ঘটনা কমে আসবে। তিনি আরও জানান, রাতে মহাসড়ক থেকে বাসে যাত্রী তোলা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। যাত্রীদের চেকআপ ছাড়াই বাসে ওঠানো হয়েছে। টাকার লোভে সুপারভাইজার, হেলপার এবং চালক টিকিট ছাড়া রাস্তা থেকে যাত্রী বেশের ডাকাতদের বাসে তুলে।
তিনি জানান, টাঙ্গাইলে চলন্ত বাসে ডাকাতি ও ধর্ষণের ঘটনায় মূল পরিকল্পনাকারী রতন এর আগে ১০টি বাসে ডাকাতি করেছে। তবে শ্লীলতাহানি বা ধর্ষণের মতো ঘটনা এর আগে কোনো বাসে করেনি বলে প্রাথমিকভাবে তারা জানিয়েছে। তবে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে বিষয়টি পরে জানা যাবে। এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গ্রেফতারদের মধ্যে কে কে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত ছিল তার জন্য মেডিকেল পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যাবে।
কমান্ডার জানান, টাঙ্গাইলের একটি বাসায় গিয়ে যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া টাকা অন্যান্য সামগ্রী ডাকাতরা ভাগবাটোয়ারা করে নেয়। নগদ অর্থ পেয়ে ডাকাতরা খরচ করে। এতে করে নগদ টাকা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে আমরা এখনো জানতে পারনি কত টাকা ডাকাতরা যাত্রীদের কাছ থেকে নিয়েছিল।